ঢাকা ০১:৩০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
ই-পেপার দেখুন

মাগুরায় বারোমাসি থাই আম চাষে সাফল্য

  • বার্তা কক্ষ ::
  • আপডেট সময় ১০:৫২:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ অগাস্ট ২০২১
  • ১১৫৬ বার পঠিত

কালেরপত্র ডেষ্ক :

মাগুরায় বারোমাসি থাই আম চাষে সাফল্য পেয়েছেন সদর ও শালিখা উপজেলার কয়েকজন যুবক। অসময়ে আম বাজারজাত হওয়ায় দামও অনেক বেশি পাওয়া যায়। জেলায় এ আম চাষের সাফল্যের ফলে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ছে থাই জাতের আমের চাষ।

এই অসময়ে মাগুরার কয়েকটি আম বাগানে থোকায় থোকায় ঝুঁলছে আম। এ আম পাকতে পাকতেই গাছে দেখা যাবে আমের নতুন গুটি। সদর উপজেলার কয়েকটি স্থানে থাই বারোমাসি জাতের আম বাগানে দেখা যাচ্ছে এ দৃশ্য

আম চাষি কাশেম হোসেন জাগো নিউজকে বলেন, ২০১৮ সালের দিকে তিনি পরীক্ষামূলকভাবে নিজের জমিতে থাই বারোমাসি আমগাছ রোপণ করেন। একসময় গাছগুলোতে আম আসতে শুরু করে। আম সুস্বাদু হওয়ায় ভোক্তাদের আগ্রহ ও চাহিদা বাড়ায় দামও বাড়তে থাকে। অসময়ে এসব আম ২০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি দরেও বিক্রি হয়ে থাকে বলে জানান তিনি।

শালিখার কয়েকজন আম চাষি জানান, বর্তমানে এক বিঘা জমিতে আমের চাষ করতে প্রাথমিক পর্যায়ে ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়। যা থেকে বছরে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব বলে জানান চাষিরা।

মাগুরা হর্টিকালচার সেন্টারের উদ্যানতত্ত্ববিদ রোকনুজ্জামান জানান, মাগুরা জেলায় প্রায় ৯০ বিঘা জমিতে বারোমাসি থাই আমের চাষ হচ্ছে। একটি গাছ থেকে বছরে তিনবার আম সংগ্রহ করা যায়। এ আম পাকলেও প্রাকৃতিক উপায়েই দীর্ঘ সময় সংরক্ষণ করা যায় বলেও জানান এ কৃষি কর্মকর্তা।

ট্যাগস :

আপনার মতামত লিখুন

পটিয়ায় ২০০ বছরের পুরনো মসজিদ সংরক্ষণে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি

মাগুরায় বারোমাসি থাই আম চাষে সাফল্য

আপডেট সময় ১০:৫২:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ অগাস্ট ২০২১

কালেরপত্র ডেষ্ক :

মাগুরায় বারোমাসি থাই আম চাষে সাফল্য পেয়েছেন সদর ও শালিখা উপজেলার কয়েকজন যুবক। অসময়ে আম বাজারজাত হওয়ায় দামও অনেক বেশি পাওয়া যায়। জেলায় এ আম চাষের সাফল্যের ফলে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ছে থাই জাতের আমের চাষ।

এই অসময়ে মাগুরার কয়েকটি আম বাগানে থোকায় থোকায় ঝুঁলছে আম। এ আম পাকতে পাকতেই গাছে দেখা যাবে আমের নতুন গুটি। সদর উপজেলার কয়েকটি স্থানে থাই বারোমাসি জাতের আম বাগানে দেখা যাচ্ছে এ দৃশ্য

আম চাষি কাশেম হোসেন জাগো নিউজকে বলেন, ২০১৮ সালের দিকে তিনি পরীক্ষামূলকভাবে নিজের জমিতে থাই বারোমাসি আমগাছ রোপণ করেন। একসময় গাছগুলোতে আম আসতে শুরু করে। আম সুস্বাদু হওয়ায় ভোক্তাদের আগ্রহ ও চাহিদা বাড়ায় দামও বাড়তে থাকে। অসময়ে এসব আম ২০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি দরেও বিক্রি হয়ে থাকে বলে জানান তিনি।

শালিখার কয়েকজন আম চাষি জানান, বর্তমানে এক বিঘা জমিতে আমের চাষ করতে প্রাথমিক পর্যায়ে ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়। যা থেকে বছরে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব বলে জানান চাষিরা।

মাগুরা হর্টিকালচার সেন্টারের উদ্যানতত্ত্ববিদ রোকনুজ্জামান জানান, মাগুরা জেলায় প্রায় ৯০ বিঘা জমিতে বারোমাসি থাই আমের চাষ হচ্ছে। একটি গাছ থেকে বছরে তিনবার আম সংগ্রহ করা যায়। এ আম পাকলেও প্রাকৃতিক উপায়েই দীর্ঘ সময় সংরক্ষণ করা যায় বলেও জানান এ কৃষি কর্মকর্তা।