ঢাকা ০৪:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo বোয়ালখালী আহলা দরবার শরীফে হযরত ইসলাম মওলার ৪৩তম বার্ষিক ওরশ শরীফ অনুষ্ঠিত Logo চান্দগাও থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার Logo পটিয়ায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা Logo বোয়ালখালীতে ধানের শীষের সমর্থনে সনাতনী সম্প্রদায়ের মতবিনিময় সভা Logo বোয়ালখালীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি উন্মুক্ত অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন Logo পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী স্মরণে আজিমুশশান মাইজভান্ডারী মিলাদ মাহফিল Logo নির্বাচনকে ঘিরে এক বোয়ালখালী বিএনপির শীর্ষ নেতারা Logo আজ এক গভীর শোক ও শ্রদ্ধার দিন Logo জ্যৈষ্ঠপুরা যুব সংঘের নতুন জার্সি উন্মোচন Logo বোয়ালখালীতে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ছয় পরিবারকে উপজেলা প্রশাসনের সহায়তা
ই-পেপার দেখুন

ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে চারার হাট

  • বার্তা কক্ষ ::
  • আপডেট সময় ১০:৫৩:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ অগাস্ট ২০২১
  • ১৩০৫ বার পঠিত

কালেরপত্র ডেষ্ক :

ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে সবুজ চরার হাট। বৃক্ষরোপণের মৌসুমকে কেন্দ্র করে প্রতি বছরই হাট জমে ঝালকাঠিতে। আগে জেলা শহরের পৌরসভার কাছে থানার খালের পাড়ে হাট জমতো। এখন তা বসছে শহরের বাসন্ডা নদীর পাড়ে ব্রিজের নিচে।

সপ্তাহের সোমবার ও বৃহস্পতিবার শহরের এ দুটি দিনে সকাল থেকেই নার্সারি ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে। ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির বিদেশি জাতের শৌখিন গাছের চারা বিক্রি হয় এ হাটে।

এছাড়াও শহরের উদ্বোধন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে সবজি চারার হাট, রাজাপুর উপজেলা বাঘড়ি বাজার, নলছিটি উপজেলার ষাটপাকিয়া বাজার ও কাঁঠালিয়া উপজেলার আউড়া বাজার, বটতলা বাজার ও জমাদ্দার হাটসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে চারা বেচা-কেনা হয়।

জেলা বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বাংলা মাসের আষাঢ়, শ্রাবণ ও ভাদ্র এ তিন মাস গাছের চারা বিক্রি ও রোপণের উপযুক্ত সময়। করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও সাধারণ মানুষ জেলার বিভিন্ন হাট থেকে হরেক প্রজাতির গাছের চারা ক্রয় করে রোপণ করছে।

সাপ্তাহিক হাটগুলোতে এ বছর প্রায় দুই লাখ চারা বেচাকেনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। পাশাপাশি বন বিভাগ এ বছর সদর উপজেলাসহ চারটি উপজেলায় লক্ষাধিক ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা বিতরণ করবে।

জেলার দুটি আসনের দুই সাংসদের কোটায় আরও ২০ হাজার গাছ বিতরণ করা হবে। বন বিভাগ এ বছর বিক্রির জন্য ১০ হাজার গাছের চারা উৎপাদন করেছে। এছাড়াও গত বছরের উৎপাদন করা আরও ২০ হাজার গাছের চারা বিক্রির জন্য রাখা হয়েছে।

এ বিষয়ে সদর উপজেলা বন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, এ বছর ঝালকাঠির বিভিন্ন সাপ্তাহিক হাটে প্রায় দুই লাখ গাছের চারা বেচা-কেনা হবে। করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও মানুষের বৃক্ষরোপণে আগ্রহের কমতি নেই। বরং দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে, তবে ফলদ চারা রোপণে আগের তুলনায় সচেতন হয়েছে জনসাধারণ।

ট্যাগস :

আপনার মতামত লিখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

বোয়ালখালী আহলা দরবার শরীফে হযরত ইসলাম মওলার ৪৩তম বার্ষিক ওরশ শরীফ অনুষ্ঠিত

ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে চারার হাট

আপডেট সময় ১০:৫৩:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ অগাস্ট ২০২১

কালেরপত্র ডেষ্ক :

ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে সবুজ চরার হাট। বৃক্ষরোপণের মৌসুমকে কেন্দ্র করে প্রতি বছরই হাট জমে ঝালকাঠিতে। আগে জেলা শহরের পৌরসভার কাছে থানার খালের পাড়ে হাট জমতো। এখন তা বসছে শহরের বাসন্ডা নদীর পাড়ে ব্রিজের নিচে।

সপ্তাহের সোমবার ও বৃহস্পতিবার শহরের এ দুটি দিনে সকাল থেকেই নার্সারি ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে। ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির বিদেশি জাতের শৌখিন গাছের চারা বিক্রি হয় এ হাটে।

এছাড়াও শহরের উদ্বোধন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে সবজি চারার হাট, রাজাপুর উপজেলা বাঘড়ি বাজার, নলছিটি উপজেলার ষাটপাকিয়া বাজার ও কাঁঠালিয়া উপজেলার আউড়া বাজার, বটতলা বাজার ও জমাদ্দার হাটসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে চারা বেচা-কেনা হয়।

জেলা বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বাংলা মাসের আষাঢ়, শ্রাবণ ও ভাদ্র এ তিন মাস গাছের চারা বিক্রি ও রোপণের উপযুক্ত সময়। করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও সাধারণ মানুষ জেলার বিভিন্ন হাট থেকে হরেক প্রজাতির গাছের চারা ক্রয় করে রোপণ করছে।

সাপ্তাহিক হাটগুলোতে এ বছর প্রায় দুই লাখ চারা বেচাকেনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। পাশাপাশি বন বিভাগ এ বছর সদর উপজেলাসহ চারটি উপজেলায় লক্ষাধিক ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা বিতরণ করবে।

জেলার দুটি আসনের দুই সাংসদের কোটায় আরও ২০ হাজার গাছ বিতরণ করা হবে। বন বিভাগ এ বছর বিক্রির জন্য ১০ হাজার গাছের চারা উৎপাদন করেছে। এছাড়াও গত বছরের উৎপাদন করা আরও ২০ হাজার গাছের চারা বিক্রির জন্য রাখা হয়েছে।

এ বিষয়ে সদর উপজেলা বন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, এ বছর ঝালকাঠির বিভিন্ন সাপ্তাহিক হাটে প্রায় দুই লাখ গাছের চারা বেচা-কেনা হবে। করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও মানুষের বৃক্ষরোপণে আগ্রহের কমতি নেই। বরং দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে, তবে ফলদ চারা রোপণে আগের তুলনায় সচেতন হয়েছে জনসাধারণ।