ঢাকা ০৫:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ২৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo সিএমপি চান্দগাঁও থানায় অভিযানে নাশকতা মামলায় গ্রেফতার-০৯ Logo বোয়ালখালীতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেবা পেতে প্রসূতির দুর্ভোগ Logo মাওলানা রইস উদ্দিন হত্যা : বিচার দাবিতে বোয়ালখালী উপজেলায় সড়ক অবরোধ Logo “লাখ লাখ বেকার সৃষ্টির জন্য আওয়ামী লীগ সরকার দায়ী: মোস্তাক খান” Logo “মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে স্কুল পর্যায়ে খেলাধুলার ওপর জোর দিচ্ছে বিএনপি:মীর হেলাল” Logo অস্ত্র, মাদক ও চাঁদাবাজির অভিযোগে বোয়ালখালীতে ৪ জন আটক Logo বোয়ালখালীতে আওয়ামী নৈরাজ্যের প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ Logo বোয়ালখালীতে বল বাড়িতে ডাকাতি, যুবক আহত Logo ব্যাটারিরিকশা বিরোধী অভিযানে উত্তপ্ত চট্টগ্রামের বাহির সিগন্যাল ও কাপ্তাই রাস্তার মাথা। Logo বোয়ালখালীতে আউশ আবাদে প্রণোদনা পেলেন ৩০০ কৃষক
ই-পেপার দেখুন

আওয়ামী লীগ উন্নয়ন যজ্ঞের নামে লুটপাট চালিয়ে গেছে-মোস্তাক আহমেদ খাঁন

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মোস্তাক আহমেদ খাঁন বলেছেন, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী তৎকালীন বোয়ালখালী আসনের এমপি এম. মোরশেদ খান চাইলে কালুরঘাটে নতুন সেতু করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা উপেক্ষা করে গেছেন। এরপর আওয়ামী লীগ পরপর ৪বার ক্ষমতায় থেকেও এই জন দাবিকে নিয়ে রীতিমতো উপহাস করেছে। এই অঞ্চলের মানুষের আর্তনাদকে গুরুত্ব না দিয়ে টানেল নির্মাণের মতো অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন যজ্ঞের নামে লুটপাট চালিয়ে গেছে।

বুধবার (২ এপ্রিল) উপজেলার পূর্ব গোমদণ্ডী নিজ বাড়িতে সাংবাদিকদের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেছেন।

এসময় তিনি আরও বলেন, কালুরঘাটে সেতু নির্মাণ প্রকল্পটি একনেক  পাস হয়েছে। আগামী মাসের মধ্যে এ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করার কথা রয়েছে।

মোস্তাক আহমেদ বলেন, ২০০৬ সালের পর বিএনপির কঠিন দুঃসময়ে অনেকে ফ্যাসিস্টদের মডারেটর হয়ে গিয়েছিলো। আওয়ামী লীগের দোসর হয়ে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিলো। ৫ আগস্ট পর্যন্ত আন্দোলন সংগ্রামেও ছিলো না। বর্তমানে তারা থানার দালালীসহ নানা অপকর্ম করছে। তাদের কারণে বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে।

আসন্ন সংসদীয় নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী মোস্তাক খাঁন বলেন, আমরা শহরতলী হয়েও বোয়ালখালী এক অবহেলিত জনপদ। এই উপজেলায় আমার বেড়ে ওঠা। আমি সকলকে নিয়েই এ এলাকার উন্নয়নে কাজ করতে চাই।

এতে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক নুরুন্নবী চৌধুরী, যুগ্ন আহবায়ক ফারুক সুজন, পৌর বিএনপির সদস্য সচিব ইউসুফ চৌধুরী, যুগ্ম আহবায়ক এম কামাল উদ্দিন, বিএনপি নেতা মুসলিম মিয়া, রফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ ইউনুস, মোজাম্মেল হক, মো. হারুন, কাজী কামাল  জাহাঙ্গীর আলম খোকন, মনজুর হোসেন, হাচি মিয়া, মোহাম্মদ সিরাজুল মোস্তফা, জসিম উদ্দিন, জানে আলম, পৌর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক জহিরুল ইসলাম রাসেল, জেলা যুবদলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক ইলিয়াস চৌধুরী, সাবেক সহসাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, যুবদল নেতা জানে আলম, আজগর, শাহাজান, হাসান মেহেদী, জেলা কৃষক দল নেতা নজরুল ইসলাম বাবু, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দল আহ্বায়ক মোরশেদ আলম, যুগ্ম আহবায়ক আমির হাসান জুয়েল, পৌর শ্রমিক দল সাবেক আহ্বায়ক মো. হারুন, সদস্য সচিব সাইফুল রেজা, উপজেলা ছাত্র দলের সাবেক যুগ্ন আহ্বায়ক মো.ফয়সাল, মোহাম্মদ সোহেল সহ অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

ট্যাগস :

আপনার মতামত লিখুন

সিএমপি চান্দগাঁও থানায় অভিযানে নাশকতা মামলায় গ্রেফতার-০৯

আওয়ামী লীগ উন্নয়ন যজ্ঞের নামে লুটপাট চালিয়ে গেছে-মোস্তাক আহমেদ খাঁন

আপডেট সময় ১১:১৬:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ এপ্রিল ২০২৫

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মোস্তাক আহমেদ খাঁন বলেছেন, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী তৎকালীন বোয়ালখালী আসনের এমপি এম. মোরশেদ খান চাইলে কালুরঘাটে নতুন সেতু করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা উপেক্ষা করে গেছেন। এরপর আওয়ামী লীগ পরপর ৪বার ক্ষমতায় থেকেও এই জন দাবিকে নিয়ে রীতিমতো উপহাস করেছে। এই অঞ্চলের মানুষের আর্তনাদকে গুরুত্ব না দিয়ে টানেল নির্মাণের মতো অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন যজ্ঞের নামে লুটপাট চালিয়ে গেছে।

বুধবার (২ এপ্রিল) উপজেলার পূর্ব গোমদণ্ডী নিজ বাড়িতে সাংবাদিকদের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেছেন।

এসময় তিনি আরও বলেন, কালুরঘাটে সেতু নির্মাণ প্রকল্পটি একনেক  পাস হয়েছে। আগামী মাসের মধ্যে এ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করার কথা রয়েছে।

মোস্তাক আহমেদ বলেন, ২০০৬ সালের পর বিএনপির কঠিন দুঃসময়ে অনেকে ফ্যাসিস্টদের মডারেটর হয়ে গিয়েছিলো। আওয়ামী লীগের দোসর হয়ে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিলো। ৫ আগস্ট পর্যন্ত আন্দোলন সংগ্রামেও ছিলো না। বর্তমানে তারা থানার দালালীসহ নানা অপকর্ম করছে। তাদের কারণে বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে।

আসন্ন সংসদীয় নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী মোস্তাক খাঁন বলেন, আমরা শহরতলী হয়েও বোয়ালখালী এক অবহেলিত জনপদ। এই উপজেলায় আমার বেড়ে ওঠা। আমি সকলকে নিয়েই এ এলাকার উন্নয়নে কাজ করতে চাই।

এতে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক নুরুন্নবী চৌধুরী, যুগ্ন আহবায়ক ফারুক সুজন, পৌর বিএনপির সদস্য সচিব ইউসুফ চৌধুরী, যুগ্ম আহবায়ক এম কামাল উদ্দিন, বিএনপি নেতা মুসলিম মিয়া, রফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ ইউনুস, মোজাম্মেল হক, মো. হারুন, কাজী কামাল  জাহাঙ্গীর আলম খোকন, মনজুর হোসেন, হাচি মিয়া, মোহাম্মদ সিরাজুল মোস্তফা, জসিম উদ্দিন, জানে আলম, পৌর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক জহিরুল ইসলাম রাসেল, জেলা যুবদলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক ইলিয়াস চৌধুরী, সাবেক সহসাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, যুবদল নেতা জানে আলম, আজগর, শাহাজান, হাসান মেহেদী, জেলা কৃষক দল নেতা নজরুল ইসলাম বাবু, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দল আহ্বায়ক মোরশেদ আলম, যুগ্ম আহবায়ক আমির হাসান জুয়েল, পৌর শ্রমিক দল সাবেক আহ্বায়ক মো. হারুন, সদস্য সচিব সাইফুল রেজা, উপজেলা ছাত্র দলের সাবেক যুগ্ন আহ্বায়ক মো.ফয়সাল, মোহাম্মদ সোহেল সহ অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।